ঘনিয়ে এসেছে ময়মনসিংহ জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের কাউন্সিল। আগামী ৩ ডিসেম্বর নগরীর সার্কিট হাউজ মাঠে সকাল ১১ টায় এই কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হবে। চ্যালেঞ্জিং দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে নানা কারণেই গুরুত্বপূর্ণ নতুন নেতৃত্ব নিয়ে তুঙ্গে উঠেছে জল্পনা কল্পনা। তবে সব ছাপিয়ে আলোচনার মূল বিষয়বস্তু হয়ে দাঁড়িয়েছে মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক পদে কে হবে?
দলের চেইন অব কমান্ড শক্তিশালী করে নির্বাচনমুখী দলকে প্রস্তুত করে তোলা, মহানগরের সাংগঠনিক শক্তি, উত্তাপ প্রভাব বিস্তার করে জেলার প্রতিটি সংসদীয় আসনে। ফলশ্রুতিতে এবার মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি পদে এমন একজন নেতার সন্ধান চলছে যিনি পুরো দলটিকে এক সুতোয় গাঁথবেন, ঐক্যবদ্ধ করবেন।
আর এক্ষেত্রে গোটা নগরীতে দলীয় নেতা-কর্মী তো বটেই, সাধারণ নাগরিকের ভালোবাসার মায়াবি মোহনায় কল্যাণের রাজনীতির সুর প্রাণে প্রাণে গেঁথে দেওয়া ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের জনপ্রিয় মেয়র মো.ইকরামুল হক টিটুর নাম আলোচনার টেবিলে ও নানা হিসাব-নিকাশে সবার শীর্ষে অবস্থা করে নিয়েছে। তিনি কর্মীদের মনের ভাষা বোঝেন।
তাঁর কথায় কর্মীরা উৎসাহিত ও উদ্বুদ্ধ হয়ে কাজ করে জীবন ঝুঁকি নিয়ে। পিতা মুজিবের আদর্শ আর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অকৃত্রিম স্নেহেই তাঁর পথচলার শক্তি, অনুপ্রেরণা। নগরীর বাসিন্দাদের জন্য নিজের প্রতিদিনের প্রতিটি ক্ষণকে বিলিয়ে দেওয়াই যেন তাঁর পণ!
এবারের কাউন্সিলে তাকে ঘিরে দলীয় নেতা-কর্মীদের উর্ধ্বমুখী প্রত্যাশার পারদকে নতুন মাত্রায় উন্নীত করতে আধুনিক ও সমৃদ্ধ ময়মনসিংহের নির্মাতা ইকরামুল হক টিটু কাউন্সিলে ময়মনসিংহ মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি পদে প্রার্থী হয়েছেন। বিশ্লেষকরা বলছেন, ইকরামুল হক টিটু সভাপতির দায়িত্ব পেলে তিনি হবেন একজন ফুলটাইম সভাপতি।
মহান মুক্তিযুদ্ধের সুমহান চেতনায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সৎ ও যোগ্য নেতৃত্বের ছায়াতলে ইস্পাতকঠিন দৃঢ় মনোভাব নিয়েই এগিয়ে গেছেন ময়মনসিংহ মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও সিটি মেয়র মো.ইকরামুল হক টিটু। মহানগর আওয়ামী লীগের ওয়ার্ড পর্যায়ের নেতা-কর্মীসহ আওয়ামী লীগের অঙ্গ-সহযোগী ও ভাতৃপ্রতীম সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীদেরও হৃদয়ের মঞ্জিলে তিনি নিয়েছেন ঠাঁই।
ময়মনসিংহ জেলা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক শাহ শওকত ওসমান লিটন, শাহরিয়ার মোহাম্মদ খান রাহাদ, এইচ এম ফারুক, মহানগর যুবলীগের আহ্বায়ক মোহাম্মদ শাহীনূর রহমান, যুগ্ম আহ্বায়ক রাসেল আব্দুল্লাহ, মহানগর কৃষক লীগের সভাপতি এ বি সিদ্দিক, সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম রায়হান, শ্রমিক লীগের মহানগর শাখার সভাপতি পুলক রায় চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক মানিক মিয়া, মহিলা আওয়ামী লীগ মহানগর শাখার সভাপতি শামীমা চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক রাশিদা খান প্রীতি, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি আব্দুল আউয়াল মিন্টু, সাধারণ সম্পাদক আজিজুর রহমান ইমন, মহানগর তাঁতী লীগের সভাপতি এ কে এম আনিসুজ্জামান দুলাল, সাধারণ সম্পাদক ফারজানা আখতার বেবী, যুব মহিলা লীগের মহানগর শাখার যুগ্ম আহ্বায়ক শারমিন লাকী, মৎস্যজীবী লীগের মহানগরের আহ্বায়ক আরজু শেখ, জেলা শ্রমিক লীগের আহ্বায়ক রাকিবুল ইসলাম শাহীন, সদস্য সচিব জামাল হোসেন, জেলা যুব মহিলা লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক স্বপ্না খন্দকার, জেলা মৎস্যজীবী লীগের সভাপতি শহীদুল ইসলাম, জেলা তাঁতী লীগের সভাপতি তাজুল ইসলাম জুয়েল,,জেলা কৃষক লীগের সভাপতি আব্দুর রহিম মিন্টু,
জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মো.আল-আমিন,
মহানগর ছাত্রলীগের আহ্বায়ক নওশেল আহমেদ অনি,
সাধারণ সম্পাদক ইমরান হোসেন অলি, মহানগর ছাত্রলীগের যুগ্ম আহবায়ক শাহীন আলম, মজিদুর রহমান আকাশ, ফাহিম ফেরদৌস ফুয়াদ, মেডিক্যাল কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি অনুপম সাহা, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল হাসান, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ সভাপতি তায়েফ খন্দকার রিয়াদ, সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসানসহ বিভিন্ন অঙ্গ সহযোগী ও ভাতৃপ্রতীম সংগঠনের অধিকাংশ নেতা-কর্মীরা ইকরামুল হক টিটুকে আসন্ন কাউন্সিলে ময়মনসিংহ মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রত্যাশা করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, পোস্টার ও বিলবোর্ডে নিজেদের সমর্থনের কথা জানিয়ে ব্যাপক প্রচারণা অব্যাহত রেখেছেন।
বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা বলছেন, মেয়র ইকরামুল হক টিটু সব সময় মূল সংগঠনসহ সকল অঙ্গ-সহযোগী ও ভাতৃপ্রতীম সংগঠনকে সুসংগঠিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকেন। তিনি আরও গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পেলে সাংগঠনিক কর্মকান্ড আরও বেগবান হওয়ার পাশাপাশি দলীয় নেতা-কর্মীরা উজ্জীবিত হবেন।
‘একজন নগর পিতা হিসেবে দলীয় নেতা-কর্মী থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ যেমন ইকরামুল হক টিটুকে দুর্যোগ-দুর্বিপাকে সব সময় হাত বাড়ালেই পান, ঠিক তেমনি মহানগর আওয়ামী লীগের ‘অভিভাবক’ হিসেবেও সার্বক্ষণিক কাছে পাওয়ার মতোন নেতা হতে পারেন তিনিই। রাজধানী ছেড়ে বরাবরই এলাকামুখী এই রাজনীতি পুরোপুরি সাংগঠনিকভাবে তৎপর।
‘তাঁর মানবিক ঔদার্য্য, উজ্জ্বল পরিচ্ছন্ন ভাবমূর্তি ও চব্বিশ ঘন্টা জনসম্পৃক্ততা মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি পদে তাঁর সম্ভাবনার পাল্লাকে ভারী করেছে। দুর্যোগে-দুর্বিপাকে সবার পাশে, এমন স্লোগানের মতোই সাহস খোঁজার প্রেরণাময় রাজনীতিক ইকরামুল হক টিটুই। আমাদের আনন্দ-বেদনা, মিলন-বিরহ-সঙ্কটে তিনিই ভরসা রাখার মতোন একমাত্র নেতা, বলছিলেন-ময়মনসিংহ মহানগর যুবলীগের আহবায়ক মোহাম্মদ শাহীনূর রহমান।
ময়মনসিংহ জেলা পরিষদের সদস্য ও শহর ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আব্দুল্লাহ আল মামুন আরিফ বলেন, ‘আওয়ামী লীগ এখন একটি বিশাল রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। অনেক নেতাকর্মী তাদের নানা রকম চাহিদা এবং বিভিন্ন রকম ইস্যু রয়েছে। এ কারণে এই জায়গাটিতে মেয়র ইকরামুল হক টিটুর মতো নেতাকে সময়ের সুতীব্র প্রয়োজন। সাংগঠনিক তৎপরতার দিকেও সার্বক্ষণিক নজর রাখার মতো বিশাল মানসিকতা ও সামর্থ্য রয়েছে তাঁর। হৃদয়ের ঐকতানে ক্লান্তিহীন স্বপ্ন-অভিযাত্রী যোদ্ধা নগর পিতা হিসেবেও যেমন সেরা তেমনি মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি হিসেবে ‘বেস্ট অব দ্য বেস্ট’।’
রাজনৈতিক জীবনের বাঁকে বাঁকে ইকরামুল হক টিটু প্রমাণ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি বিশ্বস্ত ও আদর্শের প্রতি অনুগত সবসময় তিনি।
জননন্দিত রাজনীতিক হিসেবে নিজেকে স্বমহিমায় উদ্ভাসিত করা যায়, অমিত দৃঢ়তায় উচ্চারণ করেন ময়মনসিংহ মহানগর আওয়ামী সেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি আব্দুল আউয়াল মিন্টু।
তিনি বলেন, ‘নিজের কর্ম ও কৃতিত্বে ইকরামুল হক টিটু ভাইকে আওয়ামী লীগকে সাধারণ মানুষের হৃদয়ে নিয়ে গেছেন। ময়মনসিংহ মহানগর আওয়ামী লীগের একজন সার্বক্ষণিক নেতার যে অভাব অনুভব করছিলেন তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি ইকরামুল হক টিটু ভাই একজন কর্মী বান্ধব মানুষ ও তিনি ময়মনসিংহ পৌরসভার ভারপ্রাপ্ত মেয়র থেকে পৌরসভার নির্বাচিত মেয়র হয়ে ছিলেন পরবর্তীতে জাতির পিতার সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা ওনাকে ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন মেয়র মনোনীত করার। পর সিটি করপোরেশন সকল দায়িত্ব খুব সুন্দর ভাবে পালন করে যাচ্ছে। যা ইতিমধ্যে নগরী ৩৩ টি ওয়ার্ডে সিটি করপোরেশন নাগরিক সুবিধাসহ, রাস্তা ঘাট, ড্রেনেস ব্যবস্থা পাশাপাশি সিটি করপোরেশন সকল কাজ কর্ম চালিয়ে যাচ্ছেন। ওনি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আদর্শ্য লালন করে রাজনীতি করে। জননেত্রী শেখ হাসিনা ওনাকে যদি ময়মনসিংহ মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি মনোনীত করে। আমরা বিশ্বাস করি ওনার নেতৃত্বের দৃঢ়তা ও বলিষ্ঠতায় নতুন উচ্চতায় পৌঁছাতে সক্ষম হবে মহানগর আওয়ামী লীগ।
নিভৃতে কাজ করে চলা এই কর্মবীর সাহসী মেয়র বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রশ্নে আপোসহীন, উচ্চকন্ঠ। তিনি প্রগাঢ় স্নেহ পেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার। করোনা সঙ্কটের সময় একটি ভিডিও কনফারেন্সে প্রধানমন্ত্রীর আগ্রহেই কথা বলেছিলেন ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের মেয়র। নগরজুড়ে পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতার নাতিদীর্ঘ উপস্থাপন করেছিলেন। প্রধানমন্ত্রী মুগ্ধ হয়েছিলেন কর্মমুখর এই নগর সেবকের সম্মোহনী বক্তব্যে।
‘ময়মনসিংহের তরুণ রাজনীতিকদের মধ্যে ইকরামুল হক টিটু সততা ও আদর্শবাদের এক প্রতিকৃতি’ এমনটিই মনে করেন ময়মনসিংহ জেলা নাগরিক আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী নুরুল আমিন কালাম। তিনি বলেন, ইকরামুল হক টিটু সার্বজনীন একজন রাজনীতির প্রতিকৃতি। সরকারের উন্নয়ন-সফলতা সাধারণের দুয়ারে পৌঁছে দিতে নিরলস মেয়র মহানগর আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে এলে একজন ফুলটাইম রাজনীতিককে পাবে মহানগর আওয়ামী লীগ।’
ময়মনসিংহ জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মোঃ আল আমিন বলেন, ছাত্রসমাজের ও তারুণ্যের কাছে একজন জনপ্রিয় নগরপিতা মেয়র ইকরামুল হক টিটু ভাই । আধুনিক ও উদার এই নগর পিতা দক্ষতার সঙ্গে নগর পরিচালনার পাশাপাশি দলীয় নেতা-কর্মীদের ও সবসময় আগলে রেখেছেন ভালোবাসার বাহুতে। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর কন্যা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভানেত্রী ও বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের একমাত্র অভিভাবক মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চাইলে নগর পিতার মত একজন তরুণ প্রজন্মের সকলের প্রিয় নেতা ও নগরবাসীর ভালোবাসা মানুষকে ময়মনসিংহ মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি মনোনীত করলে ময়মনসিংহ মহানগর রাজনীতি অন্যরকম একটা পরিবর্তন আসবে আশা করি।
ময়মনসিংহ মহানগর ছাত্রলীগের আহবায়ক নওশেল আহমেদ অনি বলেন, উদ্দীপ্ত তারুণ্যের কাছে ‘আইকন’, মাননীয় মেয়র ইকরামুল হক টিটু। আধুনিক ও উদার এই নগর পিতা দক্ষতার সঙ্গে নগর পরিচালনার পাশাপাশি দলীয় নেতা-কর্মীদেরও আগলে রেখেছেন অপরিমেয় ভালোবাসার বাহুতে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চাইলে তাঁর হাত ধরেই একজন সার্বক্ষণিক রাজনীতিক পাবে ময়মনসিংহ মহানগর আওয়ামী লীগ।
এ বিষয়ে মহানগর আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি ও ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশন মেয়র ইকরামুল হক টিটু বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শে উজ্জীবীত হয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে তৃণমূলের একজন কর্মী হিসেবে কাজ করে যাচ্ছি। মহানগর আওয়ামীলীগের গুরুত্বপূর্ণ পদে আমাকে দায়িত্ব প্রদান করলে দলকে আরও সুসংগঠিত করবো এবং দলীয় কার্যক্রম সহ দলীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হবো। আমাদের আস্থার ঠিকানা ও শেষ ভরসার আশ্রয়স্থল প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা যে সিদ্ধান্ত প্রদান করবেন তা বাস্তবায়নের চেষ্টা করবো এবং ঐক্যমত পোষণ করবো। নগরবাসীর উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, আমি বিশ্বাস করি কোন ভাল কাজে পরিপূর্ণতা অর্জনে প্রয়োজন লক্ষ্য স্থির করা। সেই লক্ষ্য নিয়ে আপনারা আমাকে দোয়া ও সমর্থন প্রকাশ করে যে গুরুদায়িত্ব অর্পন করেছেন, আমি সেগুলো পরিপূর্ণভাবে পালনের চেষ্টা করছি। এর মাঝে ভুলত্রুটি, সকল ব্যর্থতার দায় সবটুকু আমার। আর ভালো যা কিছু সুন্দর সৃষ্টি তা আপনাদের। আল্লাহর অশেষ রহমতে আপনাদের সার্বিক সহায়তায় আমার চিন্তা-চেতনা ও সৃষ্টিশীল ধ্যান-ধারনা বাস্তবায়নে আমি সর্বদা অবিচল। সন্ত্রাস, দূর্নীতি, অন্যায়, অত্যাচার, নিপীড়ন, মাদকমুক্ত, শোষণহীন সমাজ প্রতিষ্ঠাই হচ্ছে আমার মূল লক্ষ্য।
শেয়ার করে সঙ্গে থাকুন, আপনার অশুভ মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নয়।
আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি জাগো বুলেটিনকে জানাতে ই-মেইল করুন- jagobulletinbd@gmail.com