ফরিদপুরের নগরকান্দয় তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে বাড়ি ঘর ভাংচুর সহ আহত ২৫ জনের খবর পাওয়া গেছে। নগরকান্দা উপজেলার কোদালিয়া শহিদ নগর ইউনিয়নের ছোট পাটকান্দি গ্রামের সিরাজ মোল্লা ও ইউসুফ মোল্লার সাথে দীর্ঘ দিন যাবত গ্রাম্য দলাদলি চলে আসছিলো তারই ধারাবাহিকতায় ১৫ জুলাই শত্রুবার সকাল ৬ টার সময় তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে দুই পক্ষের সর্মথকরা সংঘর্ষে লিপ্ত হয়ে বাড়ি ঘর,দোকান ভাংচুর সহ এতে উভয় পক্ষের ২০ জন আহত হয়।আহতরা হলেন সাহেদ আলী ও ইউসুফ মাতুব্বর সমর্থক ১. হায়দার আলী (৪৫), ২. শহিদ শেখ (৫০), ৩. জাহাঙ্গীর মোল্লা (২৫), ৪. রাজিব (২২), ৫. মামুন মোল্লা (২২), ৬. আবদুর রউফ ((৫৩),৭.মান্দার শেখ (২৬,৮.রবিউল শেখ (২২),৯.বকুল মোল্লা (৪৫),ও সিরাজ মোল্লা সমর্থক১০.রুবেল মোল্লা (২২), ১১.কাসেম মোল্লা (৩৫),১২.লাবলু মোল্লা(৩৫),১৩.আক্কাস সেখ(৪৫),১৪.বতু মোল্লা(৩৫),১৫.সুসন মোল্লা(৩৫),১৬.হিরু মোল্লা(৫০),১৭.বাবলু(৫০),১৮.হায়দার মাতুব্বর (৩৫)১৯.সাঈদ মাতুব্বর(২৫),২০.সাব্বির মাতুব্বর(২০) নগরকান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সহ বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।অন্যরা প্রাথমিক চিকিৎসা সেবা নিয়ে বাড়িতে ফিরে গেছে বলে আহতের স্বজনরা বলেন। আহত হায়দার আলী বলেন আতিক ডাক্তারের একটি মুরগী তার ভাই রায়হান এর ঘরে গেলে মুরগী ধরে রাখতে বল্লে মুরগীর মালিক আতিক ডাক্তারের পরিবারের লোকজন বলে মুরগী যাবে উৎপাত করবে ধরে রাখতে পারবনা কথা কাটাকাটির এক পর্যায় আতিক ডাক্তারের ছেলেরা মিলে রায়হান এর মেয়েকে মারধর করে।এরই রেশ ধরে এই সংঘর্ষ হয়েছে বলে জানান।তবে সাহেদ আলী মাতুব্বর বলেন বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় ও গ্রামের বড়বাড়ির মোস্তফা মাতুব্বর কে তার বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে যাওয়ার জন্য গেলে তাদের লোকজন সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।নগরকান্দা থানার অফিসার ইনচার্জ হাবিল হোসেন বলেন সংঘর্ষের খবর শুনে ঘটনা স্হানে পুলিশ পাঠিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে এখন এলাকা শান্ত রইছে। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি জাগো বুলেটিনকে জানাতে ই-মেইল করুন- jagobulletinbd@gmail.com