ঢাকাবৃহস্পতিবার , ৩১ অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
  1. অপরাধ
  2. আন্তর্জাতিক
  3. আবহাওয়া
  4. কর্পোরেট বুলেটিন
  5. কৃষি সংবাদ
  6. খেলাধুলা
  7. গণমাধ্যম
  8. চাকরি
  9. জাতীয়
  10. জেলা সংবাদ
  11. ঢাকা বিভাগ
  12. ধর্ম ও জীবন
  13. নাগরিক সংবাদ
  14. পদ্মাসেতু
  15. পাঁচমিশালি
আজকের সর্বশেষ সব খবর

আমি মানুষের জীবন পড়তে চাই : আরজে শান্ত

জাগো বুলেটিন
ফেব্রুয়ারি ২২, ২০২২ ৫:২১ অপরাহ্ণ
Link Copied!

বাংলাদেশের রেডিও জগতের অন্যতম জনপ্রিয় মুখ আরজে শান্ত। শুধুমাত্র রেডিওতেই নয় বরং মশিউর রহমান শান্ত ইতিমধ্যে তার লেখার মাধ্যমেও বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন। এই পর্যন্ত তার ১৫ টি বই প্রকাশ পেয়েছে। চলতি সপ্তাহে রেডিও ধ্বনিতে শুরু হয়েছে নতুন দুটি শো “হোয়াইট কলার” এবং “আহা জীবন”। তার বর্তমান ব্যস্ততা নিয়েই কথা হয় তার সঙ্গে। কথা বলেছেন- তানজিদ শুভ্র

ব্যস্ততা কেমন?
ব্যস্ততা নতুন বই অভিমানের শহর নিয়ে। তবে এর বাইরে আমার টিভি শো এবং রেডিও শো নিয়েও পরিকল্পনা চলছে। সেটা নিয়েও ব্যস্ততা যাচ্ছে।

নতুন রেডিও অনুষ্ঠান সম্পর্কে বলুন
রেডিও ধ্বনি ৯১.২ এফএমে নতুন দুটি অনুষ্ঠান এসেছে। একটির নাম “আহা জীবন” আরেকটির নাম “হোয়াইট কলার” আমি দুটো অনুষ্ঠান নিয়েই ভীষণ আশাবাদী। “আহা জীবন” যা মানুষের জীবনের গল্প নির্ভর একটি অনুষ্ঠান হবে। “আহা জীবন” নামটি মনদীপ ঘরাই দাদা দিয়েছেন। আমি জীবনে অনেক কিছুর জন্যে দাদার কাছে কৃতজ্ঞ। এই অনুষ্ঠানের কনসেপ্ট শুনবার পরেই উনি এই নাম দেন। অপরদিকে “হোয়াইট কলার” মূলত কর্পোরেট জগতের সফল মানুষদের গল্প নিয়ে। পূর্বে যেভাবে শ্রোতাদের ভালোবাসা আমি পেয়েছি। আমি আশা করছি এবারও ঠিক তেমন ভাবেই আমার শ্রোতারা আমাকে গ্রহণ করবেন।

আপনি আগেও এই প্যাটার্নে ধোকা এবং বি পজেটিভ অনুষ্ঠান করেছেন এবার আহা জীবন। এই যে মানুষের জীবনের গল্প নিয়ে কাজ করছেন। আরজে শান্তর কাছে জীবনের মানে কি?
সত্যি বলতে আমার কাছে জীবনের মানে হল গল্প। কখনো গল্পের জীবন কিংবা জীবনের গল্প। শুনতে অদ্ভুত লাগলেও আমি মানুষের জীবন পড়তে চাই। একজন রেডিও জকি হিসেবে নয় একজন লেখক হিসেবেও আমার মানুষের গল্প শুনতে যেমন ভালো লাগে তেমনি বলতে ভালো লাগে।

সম্প্রতি গ্লোবাল ইয়ুথ লিডারশিপ এ্যাওয়ার্ড পেলেন, কেমন ছিল অনুভূতি?
অসাধারণ। নেপালের প্রেসিডেন্টের কাছ থেকে এ্যাওয়ার্ড পাওয়ার মুহূর্ত আমার জীবনের অন্যতম সেরা মুহূর্তের মধ্যে একটি। এছাড়া নেপাল ঘুরে বেড়িয়ে ভীষণ আনন্দ পেয়েছি। কাজের স্বীকৃতি পাওয়াটা সব সময়ই আনন্দের। এই আনন্দকে অনুপ্রেরণা হিসেবে নিয়ে সামনের কাজগুলো এগিয়ে নিতে চাই।

ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?
আগামীকাল বেঁচে থাকব সেটার যেহেতু কোন নিশ্চয়তা নেই। তাই ভবিষ্যৎ আমাকে ঠিক ততোটা ভাবায় না। যা হবার হবে, না হবার না হবে। আফসোস নেই কোন কিছুতেই।

শেয়ার করে সঙ্গে থাকুন, আপনার অশুভ মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নয়।

আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি জাগো বুলেটিনকে জানাতে ই-মেইল করুন- jagobulletinbd@gmail.com